জীবনে এমন অনেক কিছুই ঘটে যার জন্যে হয়তো আমরা তৈরি থাকি না.তবু যখন ঘটনাগুলি ঘটে তখন তার প্রভাব খারাপ বা ভালো যাই হোক না কেন মেনে নিতেই হয়.খুব সম্প্রতি এমনি ঘটনার মধ্যে দিয়েই আবার যেতে হলো.দম বন্ধ বা নিশ্বাস বন্ধ হলে সেতো একরকম কিন্তু যখন প্রতিমুহুর্তেই এটা মনে হয় যে শেষ কেমন হয় মানে জীবনের শেষে পৌছলামি না অথ্চ যেন ঘুরে এলাম সেই দ্বার থেকে!জীবনে অনেক ভালো এক্সপেরিয়েন্স যেমন হয়েছে পায়ে বেরি পরার অবস্থাও তৈরি হয়ে চলেছে প্রতি মুহুর্তে। জীবন বদ্ধপরিকর একটুও বেহিসেবি হলে চলবেনা।প্রতিমুহুর্তে হিসেব করে পা ফেলতে হবে.এমনকি হাসতে হলেও। ...সেসময়টা খুব সুমন চাটুজ্জের(এখন কবির সুমন) একটা গানের কলি মনে পরে যাচ্ছিল ---"কাশিির দমক থামলে পরে বাচতে ভালবাসি।....বন্ধু তোমার স্বপ্নটাকে জাপটে ধরে রেখো।..আমি কিন্তু স্বপ্ন দেখতে আজ ভালোবাসি।"স্বপ্নতো জীবনে একটাই এখন। . ভালো ভাবে মানে সুস্থভাবে ,স্বাভাবিকভাবে নিশ্বাস নিয়ে বেচে থাকা।নাহলে কখন যে আবার দম এ টান পরবে !এমন হবে আবার কে ভেবেছিল?ভেবেছিলাম পেরিয়ে এসেছি বোধহয় বাধাবিঘ্নগুলি সেই ২০০৬ এ। জানতাম হয়তো বা আবার ব্যথায় কাতরানো আছে.কিন্তু এ যেন আরো সাংঘাতিক। একেবারে হুঙ্কার?প্রতিটি কাসীর দমকে জীবন আছে। .বেচে আছি বোঝাবার জন্যেই। ..এভাবেও বেচে থাকা যায়!প্রতিটি বিনিদ্র রজনী যেন এক একটা দমক!জীবন কে নিংড়ে বের করে নিতে চায়.ভিতর থেকে যেন উদ্গত জলন্ত লাভা। এত ছিল ভিতরে !যা বিদ্রোহ করে বেরিয়ে পড়তে চায় আর আমার প্রানটাকেই যেন উপরে ফেলতে চায়.কতবার ভেবেছি আবার যে সকলে কত নিশ্চিন্তে ঘুমোচ্ছে রাত্রে। ...আমি যেন আরামকেদারায় পাহারারত। ..আয়েসে আমার আর ধরে না. দোলের আগে গিয়ে আরামকেদারা নিয়ে এলুম আর কি যথার্তই না তার ব্যবহার!!সব কিছু কেমন যেন আগে থাকতেই ঠিক হয়ে যায় না?এক্কেবারে সময়মত জিনিসের আগমন ও তার ব্যবহার। একটা সময় ছিল যখন দিনান্তে মনে হত আজ আর সারাদিন বিছানাতে পিঠটাও ঠেকানো হলনা।আর এখন সেটাই সব থেকে বিভ্রান্তির।মনে হয় যেন কিই বা প্রয়োজন এর?বেশ তো চলছে সারাদিন।.গত এক বছরে দু দুটো আন্তর্জাতিক কনফারেন্স। .বই প্রকাশ। .সবই হলো.এবারে এটাও !!এত কিছুর পরেও আজ মনে হয় লড়াই লড়াই লড়াই চাই ,লড়াই করে বাচতে চাই...শেষেরটাই বিশেষ করে আজকাল মনে হয়.যদি বাঁচার মতন হয় সে বাঁচা। সে ক্ষেত্রে লড়াই তো অল্প বিস্তর চলেই সবসময় নাহয় একটু বেশীই করতে হল কিছু সময়.
তবে একটা কথা মানতেই হবে যে আমার ভাগ্যটা খুবিই ভালো। জীবনের প্রবল বিপদের সময় এখনও বন্ধুদের ঠিকই সাথে পেয়ে যাই,তাই হয়তো চলছে এই চাকা।অনেক অনেক বন্ধু হয়তো নেই কিন্তু যাদের পাই তাদেরই তো চেয়েছি ,সময় দিয়েছি এতকাল ।জীবনের প্রথমবার চুরান্ত অসুস্থতার সময় অবশ্য সংখাটা আরো বেশী ছিল.আমার আত্মার আত্মীয় বলে যারা নিজেদের দাবি করত ,যারা বন্ধু বলে দাবি করত...যদিও জানতাম সবই ফাকা আওয়াজ।আসলে সবটাই নিজের মাটি শক্ত করে নেওয়া।পরিবারের জন্যে সব কিছু করতে পারা।কত রকমের মানুষই যে দখলাম আর তাদের সান্যিধ্যে এলাম !!তাই নিয়েও বোধহয় একটা গোটা বই হয়ে যায় এই ৪৪ বছরের জীবনের সময়ে।মাঝে মাঝে মনে হয় বুক দিয়ে রাখার লোকের সংখা যেন কমে যাচ্ছে।তাই বাবার কথা বড় মনে পরে.একমাত্র- কাকু যখন বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় মাথায় হাথটা রাখে বুকের ভেতর কেমন যেন মোচর দিয়ে ওঠে.কাকুর কথা আজ আর আগের মতন নেই.ভাব্ভ্ন্গীয় ও আজ আর আগের মতন নেই তবুও কোথায় যেন একটা অভাব বোধ। ...এই সকলের তো একই সাথে ই থাকার কথা ছিল.সব ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে দূর থেকে আরো বহুদূরে যেন চলে যাচ্ছে কি জানি আর সবার নাগাল সবাই পাবো কিনা!রাতের সব তারাই জানি আছে দিনের আলোয়।.তবু কিছু কিছু জিনিষ একবার হারিয়ে গেলে আর ফিরে পাওয়া যায়না.বিশেষ করে সময়। তাকে ধরি ধরি করেও ধরতে পারিনি কোনদিন আজ বা ভবিষ্যতে হয়তো আরো পারব না.মাঝে মধ্যেই হয়তো হতাশার সুর এসে দোলা দিয়ে যাচ্ছে।তবু জীবন তো থেমে থাকে না.তাই all time is movie time ..যখন যেমনভাবে পেরেছি প্রচুর প্রচুর সিনেমা দেখে ফেলেছি । জীবনের গল্পগুলিকে নির্দেশক যে কি সুন্দরভাবে বলে চলে ভাবলেই বর হিংসে হয়.কত কিছু লিখব মনে করলেও খুব বেশী কিছু আমি লিখে বা বলে উঠতে পারিনা অথচ এক একটা গল্পের বাধন কি সুন্দর !!
আগের সঙ্গে এবারের পার্থক হল এবারেই ভেবে চলেছি আবার সব ঠিক হযে যাবে.মানুষ যে বাচতে কত ভালবাসে তা এ সময়েই বোঝা যায়.তখন ও ছিল বিনিদ্র রজনী।মনে হয়নি উঠে দাড়ানো যাবে বা নিজের পায়ে চলে ফিরে বেড়ানো যাবে।কয়ে থেকেছি রাত্রিরে নিদ্রার্ত সকলের দিকে আর কড়ি বর্গার দিকে।তবুও আবার উঠে দাড়িয়েছি তারপর থেকে এই পর্যন্ত শুধুই ছুটে গেছি কাজে অকাজে।নিজেরই অজান্তে নিজেকে বকেছি এই অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যে।তাই হয়তো আজ এতদিন পরে আবার বিশ্রাম.যদিও আবার গুটি গুটি পায়ে চলতে শুরু করেছি।যিনি অদ্ভুত ভাবে তখন এবং এখন ভীষনভাবে সবটা নিরবে সামলেছেন তিনি আমার বোকাসোকা গর্ভধারিনী।এত অদ্ভুত মানুষও সত্যিই কম দেখা যায়.এই সুরুর আবার সেস কবে বা কোথায় আমার জানা নেই সুধু জানি কলতে হবে সাবধানে.এখন বিশ্রাম। ..কিছু পরেই সাবধান।...আমার জীবনটা সত্যিই unplanned .প্লান করতে চেয়ে কোনো লাভ নেই জানি তাই..
তবে একটা কথা মানতেই হবে যে আমার ভাগ্যটা খুবিই ভালো। জীবনের প্রবল বিপদের সময় এখনও বন্ধুদের ঠিকই সাথে পেয়ে যাই,তাই হয়তো চলছে এই চাকা।অনেক অনেক বন্ধু হয়তো নেই কিন্তু যাদের পাই তাদেরই তো চেয়েছি ,সময় দিয়েছি এতকাল ।জীবনের প্রথমবার চুরান্ত অসুস্থতার সময় অবশ্য সংখাটা আরো বেশী ছিল.আমার আত্মার আত্মীয় বলে যারা নিজেদের দাবি করত ,যারা বন্ধু বলে দাবি করত...যদিও জানতাম সবই ফাকা আওয়াজ।আসলে সবটাই নিজের মাটি শক্ত করে নেওয়া।পরিবারের জন্যে সব কিছু করতে পারা।কত রকমের মানুষই যে দখলাম আর তাদের সান্যিধ্যে এলাম !!তাই নিয়েও বোধহয় একটা গোটা বই হয়ে যায় এই ৪৪ বছরের জীবনের সময়ে।মাঝে মাঝে মনে হয় বুক দিয়ে রাখার লোকের সংখা যেন কমে যাচ্ছে।তাই বাবার কথা বড় মনে পরে.একমাত্র- কাকু যখন বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় মাথায় হাথটা রাখে বুকের ভেতর কেমন যেন মোচর দিয়ে ওঠে.কাকুর কথা আজ আর আগের মতন নেই.ভাব্ভ্ন্গীয় ও আজ আর আগের মতন নেই তবুও কোথায় যেন একটা অভাব বোধ। ...এই সকলের তো একই সাথে ই থাকার কথা ছিল.সব ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে দূর থেকে আরো বহুদূরে যেন চলে যাচ্ছে কি জানি আর সবার নাগাল সবাই পাবো কিনা!রাতের সব তারাই জানি আছে দিনের আলোয়।.তবু কিছু কিছু জিনিষ একবার হারিয়ে গেলে আর ফিরে পাওয়া যায়না.বিশেষ করে সময়। তাকে ধরি ধরি করেও ধরতে পারিনি কোনদিন আজ বা ভবিষ্যতে হয়তো আরো পারব না.মাঝে মধ্যেই হয়তো হতাশার সুর এসে দোলা দিয়ে যাচ্ছে।তবু জীবন তো থেমে থাকে না.তাই all time is movie time ..যখন যেমনভাবে পেরেছি প্রচুর প্রচুর সিনেমা দেখে ফেলেছি । জীবনের গল্পগুলিকে নির্দেশক যে কি সুন্দরভাবে বলে চলে ভাবলেই বর হিংসে হয়.কত কিছু লিখব মনে করলেও খুব বেশী কিছু আমি লিখে বা বলে উঠতে পারিনা অথচ এক একটা গল্পের বাধন কি সুন্দর !!
আগের সঙ্গে এবারের পার্থক হল এবারেই ভেবে চলেছি আবার সব ঠিক হযে যাবে.মানুষ যে বাচতে কত ভালবাসে তা এ সময়েই বোঝা যায়.তখন ও ছিল বিনিদ্র রজনী।মনে হয়নি উঠে দাড়ানো যাবে বা নিজের পায়ে চলে ফিরে বেড়ানো যাবে।কয়ে থেকেছি রাত্রিরে নিদ্রার্ত সকলের দিকে আর কড়ি বর্গার দিকে।তবুও আবার উঠে দাড়িয়েছি তারপর থেকে এই পর্যন্ত শুধুই ছুটে গেছি কাজে অকাজে।নিজেরই অজান্তে নিজেকে বকেছি এই অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যে।তাই হয়তো আজ এতদিন পরে আবার বিশ্রাম.যদিও আবার গুটি গুটি পায়ে চলতে শুরু করেছি।যিনি অদ্ভুত ভাবে তখন এবং এখন ভীষনভাবে সবটা নিরবে সামলেছেন তিনি আমার বোকাসোকা গর্ভধারিনী।এত অদ্ভুত মানুষও সত্যিই কম দেখা যায়.এই সুরুর আবার সেস কবে বা কোথায় আমার জানা নেই সুধু জানি কলতে হবে সাবধানে.এখন বিশ্রাম। ..কিছু পরেই সাবধান।...আমার জীবনটা সত্যিই unplanned .প্লান করতে চেয়ে কোনো লাভ নেই জানি তাই..